#সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭
#বিশেষ গুরুত্বপূর্ন ধারার বিষয়।
★আইন ১৮৭৭ সালের ১ নং আইন
★বলবৎ করা হয় ১৮৭৭ সালের ১ লা মে
★মোট ধারা ৫৭ টি (২ নং ধারা এবং ৪৫ থেকে ৫১ ধারা বাতিল)
★সর্বশেষ সংশোধন ২০০৪ সাল
★কার্যকর করা হয় ১ লা জুলাই ২০০৫ সাল
★মোট অধ্যায় ১০টি, খন্ড ৩ টি।
ধারা-১ঃ সংক্ষিপ্ত শিরোনাম। ধারা-২ঃ বাতিল ধারা-৩ঃ ব্যাখ্যা অনুচ্ছেদ (বাধ্যবাধকতা,ট্রাষ্ট,ট্রাষ্টী) ধারা-৪ঃ সংরক্ষণ(৪টি ক্ষেত্রে) ধারা-৫ঃ সুনির্দিষ্ট প্রতিকার যেভাবে প্রদান করা হয়- ৫ ভাবে দেওয়া যায়- ১.দখল গ্রহণ ও অর্পণ ২.আদেশমূলক প্রতিকার
৩.নিষেধমূলক প্রতিকার ৪.ঘোষণামূলক প্রতিকার ৫. রিসিভার নিয়োগ। ধারা-৬ঃ নিরোধক প্রতিকার/নিবারণমূলক প্রতিকার/প্রতিরোধমূলক/নিষেধমূলক প্রতিকার। ধারা-৭ঃ দন্ডমূলক আইন বলবতের জন্য এই আইন প্রতিকার মঞ্জুর করে না। ধারা-৮ঃ মালিক কর্তৃক সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার।( ১২ বছরের মধ্যে সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে, রায়ের পর আপিল /রিভিউ করা যাবে, কোর্ট ফি ২ ধরনের -১.নির্ধারিত ২. মূল্যানুপাতিক। #স্থাবর সম্পত্তিতে কোর্ট ফি ২% #অর্থ মোকাদ্দমায় কোর্ট ফি ২.৫% ধারা-৯ঃ স্থাবর সম্পত্তির দখলচ্যুত ব্যাক্তি কতৃক মামলা/বেআইনীভাবে দখলচ্যুত ব্যক্তি কর্তৃক দখল পুনরুদ্ধার। ( ৬মাসের মধ্যে,মূল্যানুপাতিক,সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না,আপিল/রিভিউ করা যাবে না তবে রিভিশন করা যাবে হাইকোর্ট বিভাগে) ধারা-১০ঃ সুনির্দিষ্ট অস্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার - ৫ ধরনের ব্যক্তি ১০ ধারার অধীনে মামলা করতে পারবেন - ক)মালিক খ)জিম্মাদার গ)জামিনদার ঘ)বন্ধকদাতা ঙ)হারানো পণ্য খুঁজে পেয়েছে এমন ব্যক্তি। ধারা-১১ঃ তাৎক্ষনিক/আশু দখলের অধিকারী ব্যক্তি (৪ টি ক্ষেত্রে এই ধারায় সুনির্দিষ্টভাবে বাধ্য করা যেতে পারে/মঞ্জুর করতে পারে) #চুক্তি প্রসঙ্গে ১২-১৭ ধারা। ধারা-১২ঃ যেসব ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন আদায়যোগ্য/চুক্তি বলবৎ করা যেতে পারে। (৪টি ক্ষেত্রে আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতাবলে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর করতে পারে) ধারা-১৩ঃ যেসব চুক্তির বিষয়বস্তু আংশিকভাবে বিলুপ্ত হয়েছে/যেক্ষেত্রে আংশিক ক্ষতিপূরণ সম্ভব। ধারা-১৪ঃ যেক্ষেত্রে চুক্তির অসম্পাদিত অংশ ছোট। ধারা-১৫ঃ যেক্ষেত্রে চুক্তির অসম্পাদিত অংশ হচ্ছে বড়। ধারা-১৮ঃ ত্রুটিপূর্ণ বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতার পরবর্তী অধিকার। (৪টি ক্ষেত্রে) ধারা-১৯ঃ নিদিষ্ট ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষমতা/বিকল্প প্রতিকার। (এই ধারায় আদালত ২ ধরনের সিন্ধান্ত দিতে পারে) ধারা-২১ঃ যে চুক্তিসহ সুনির্দিষ্ট ভাবে কার্যকরীকরণযোগ্য নয়/যেক্ষেত্রে চুক্তিসমূহ সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর হবে না- (৮টি ক্ষেত্রে আদালত সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর করবেন না) ধারা-২১কঃ অনিবন্ধিত বিক্রয় চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যায় না। (২টি ক্ষেত্রে, ২০০৪ সালের ২৭ নং আইন দ্বারা সন্নিবেশিত এবং ১লা জুলাই ২০০৫ সালে কার্যকর) ধারা-২২ঃ সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনে ডিক্রি প্রদান প্রসঙ্গে ইচ্ছাধীন ক্ষমতা। (২টি ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের ডিক্রি না দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন) ধারা-২৩ঃ যে ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন পেতে পারে/যেসকল ব্যক্তির পক্ষে সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন করা যেতে পারে। (এই ধারা অনুযায়ী ৮ ধরনের ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পেতে পারে) ধারা-২৪ঃ যেসকল ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পেতে পারে না/প্রতিকারের পথে ব্যক্তি প্রতিবন্ধকতা। (এই ধারায় ৪ ধরনের ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পেতে পারে না) ধারা-২৭ঃ পক্ষগন ও তাদের নিকট প্রাপ্ত পরবর্তী স্বত্তাধীনে দাবিদার ব্যাক্তি এবং পক্ষসমূহের বিরুদ্ধে প্রতিকার । (৫ টি ক্ষেত্রে চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন করা যেতে পারে) ধারা-৩১ঃ যখন দলিল সংশোধন করা যেতে পারে। (৩টি ক্ষেত্রে আদালত দলিল সংশোধনের আদেশ দিতে পারে- ক)প্রতারণার মাধ্যমে দলিল সসম্পাদিত হলে, খ)ভুলভাবে দলিলটি লিপিবদ্ধ হলে, গ)পক্ষসমূহের সত্যিকার মনোভাব ভ্রান্তভাবে লিপিবদ্ধ করা হলে) দলিল সংশোধনের মোকদ্দমা দায়েরের সময়সীমা ৩ বছর। ধারা-৩২ঃ পক্ষসমূহের ইচ্ছা সম্বন্ধে অনুমান। ধারা-৩৩ঃ সংশোধন সম্বন্দীয় মূলনীতিসমূহ। ধারা-৩৪ঃ সংশোধিত চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎকরণ। ধারা-৩৫ঃ যখন চুক্তি রদ করা যায়/চুক্তি বাতিল করা যায়। (৩টি ক্ষেত্রে চুক্তি বাতিলের মোকাদ্দমা করা যায়) ধারা-৩৯ঃ যখন দলিল বিলুপ্তির আদেশ প্রদান করা যেতে পারে। ( ৪টি ক্ষেত্রে দলিল বাতিলের আদেশ প্রদান করা যায়,দলিল বাতিলের মোকদ্দমা অবগতির তারিখ হতে ৩ বছরের মধ্যে করতে হবে, মূল্যানুপাতিক কোর্ট ফি, ইচ্ছাধীন ক্ষমতা) ধারা-৪০ঃ যে দলিল সমূহ আংশিকভাবে বিলুপ্ত করা যেতে পারে। (যদি দলিলে এক বা একাধিক অধিকার থাকে তবে আদালত উপযুক্ত ক্ষেত্রে আংশিকভাবে/ বাতিল/ আংশিক বহাল রাখতে পারে) ধারা-৪২ঃ মর্যাদা বা অধিকার ঘোষনা সম্পর্কে আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতা/ঘোষনামূলক প্রতিকার। (আইনগত পরিচয়/ সম্মতিতে সত্ত্বের অধিকার চেয়ে কোন ব্যক্তি ৪২ ধারার অধীনে ঘোষনামূলক মামলা দায়ের করতে পারে) ৬ বছরের মধ্যে মামলা দায়ের করতে হবে, ঘোষনামূলক প্রতিকারে কোর্ট ফি নির্ধারিত ৩০০ টাকা। ধারা-৪৩ঃ ঘোষনার ফলাফল - (২ ধরনের ব্যক্তদের উপর অবশ্য পালনীয় হবে- ক) মোকাদ্দমার পক্ষগন খ) স্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো প্রতিনিধি ধারা-৪৪ঃ রিসিভার নিয়োগ সংক্রান্ত বিবেচনা। (মোকাদ্দমার নালিশী বিষয়বস্তু সংরক্ষণ, তত্তাবধান বা পরিচালনার জন্য আদালত কর্তৃক নিয়োগকৃত ব্যক্তিকে বলা হয় রিসিভার) ২ টি ক্ষেত্রে রিসিভার নিয়োগ করে থাকেন - ক)সম্পত্তি সংরক্ষণ বা খ)ডিক্রি জারি। দেওয়ানী কার্যবিধি ৪০ নং আদেশ অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত। আদালতের ইচ্ছাধীন/ স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা। ধারা-৫২ঃ নিরোধক প্রতিকার যেভাবে মঞ্জুর করা হয়। (আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতাবলে অস্থায়ী/ চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারির মাধ্যমে নিরোধক প্রতিকার মঞ্জুর করা হয়) -নিষেধাজ্ঞা প্রধানত ২ প্রকার- আদেশমুলক নিষেধমুলক সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে ৩ ধরনের নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ আছে - ক) অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা খ) স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা গ) বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা ধারা-৫৩ঃ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা এবং চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ধারা-৫৪ঃ চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুরের সময় - (৫টি ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করতে পারে) ধারা-৫৫ঃ বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা । ধারা-৫৬ঃ নিষেধাজ্ঞা যখন প্রত্যাখ্যান করা হয়। (১১টি ক্ষেত্রে মঞ্জুর করতে পারে না) ধারা-৫৭ঃ নেতিবাচক চুক্তি পালন করার জন্য নিষেধাজ্ঞা ।
বিদ্রঃ কোনো ভুল থাকলে দয়া করে সংশোধন করে নিবেন।
ধারা-১ঃ সংক্ষিপ্ত শিরোনাম। ধারা-২ঃ বাতিল ধারা-৩ঃ ব্যাখ্যা অনুচ্ছেদ (বাধ্যবাধকতা,ট্রাষ্ট,ট্রাষ্টী) ধারা-৪ঃ সংরক্ষণ(৪টি ক্ষেত্রে) ধারা-৫ঃ সুনির্দিষ্ট প্রতিকার যেভাবে প্রদান করা হয়- ৫ ভাবে দেওয়া যায়- ১.দখল গ্রহণ ও অর্পণ ২.আদেশমূলক প্রতিকার
৩.নিষেধমূলক প্রতিকার ৪.ঘোষণামূলক প্রতিকার ৫. রিসিভার নিয়োগ। ধারা-৬ঃ নিরোধক প্রতিকার/নিবারণমূলক প্রতিকার/প্রতিরোধমূলক/নিষেধমূলক প্রতিকার। ধারা-৭ঃ দন্ডমূলক আইন বলবতের জন্য এই আইন প্রতিকার মঞ্জুর করে না। ধারা-৮ঃ মালিক কর্তৃক সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার।( ১২ বছরের মধ্যে সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে, রায়ের পর আপিল /রিভিউ করা যাবে, কোর্ট ফি ২ ধরনের -১.নির্ধারিত ২. মূল্যানুপাতিক। #স্থাবর সম্পত্তিতে কোর্ট ফি ২% #অর্থ মোকাদ্দমায় কোর্ট ফি ২.৫% ধারা-৯ঃ স্থাবর সম্পত্তির দখলচ্যুত ব্যাক্তি কতৃক মামলা/বেআইনীভাবে দখলচ্যুত ব্যক্তি কর্তৃক দখল পুনরুদ্ধার। ( ৬মাসের মধ্যে,মূল্যানুপাতিক,সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না,আপিল/রিভিউ করা যাবে না তবে রিভিশন করা যাবে হাইকোর্ট বিভাগে) ধারা-১০ঃ সুনির্দিষ্ট অস্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার - ৫ ধরনের ব্যক্তি ১০ ধারার অধীনে মামলা করতে পারবেন - ক)মালিক খ)জিম্মাদার গ)জামিনদার ঘ)বন্ধকদাতা ঙ)হারানো পণ্য খুঁজে পেয়েছে এমন ব্যক্তি। ধারা-১১ঃ তাৎক্ষনিক/আশু দখলের অধিকারী ব্যক্তি (৪ টি ক্ষেত্রে এই ধারায় সুনির্দিষ্টভাবে বাধ্য করা যেতে পারে/মঞ্জুর করতে পারে) #চুক্তি প্রসঙ্গে ১২-১৭ ধারা। ধারা-১২ঃ যেসব ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন আদায়যোগ্য/চুক্তি বলবৎ করা যেতে পারে। (৪টি ক্ষেত্রে আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতাবলে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর করতে পারে) ধারা-১৩ঃ যেসব চুক্তির বিষয়বস্তু আংশিকভাবে বিলুপ্ত হয়েছে/যেক্ষেত্রে আংশিক ক্ষতিপূরণ সম্ভব। ধারা-১৪ঃ যেক্ষেত্রে চুক্তির অসম্পাদিত অংশ ছোট। ধারা-১৫ঃ যেক্ষেত্রে চুক্তির অসম্পাদিত অংশ হচ্ছে বড়। ধারা-১৮ঃ ত্রুটিপূর্ণ বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতার পরবর্তী অধিকার। (৪টি ক্ষেত্রে) ধারা-১৯ঃ নিদিষ্ট ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষমতা/বিকল্প প্রতিকার। (এই ধারায় আদালত ২ ধরনের সিন্ধান্ত দিতে পারে) ধারা-২১ঃ যে চুক্তিসহ সুনির্দিষ্ট ভাবে কার্যকরীকরণযোগ্য নয়/যেক্ষেত্রে চুক্তিসমূহ সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর হবে না- (৮টি ক্ষেত্রে আদালত সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর করবেন না) ধারা-২১কঃ অনিবন্ধিত বিক্রয় চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যায় না। (২টি ক্ষেত্রে, ২০০৪ সালের ২৭ নং আইন দ্বারা সন্নিবেশিত এবং ১লা জুলাই ২০০৫ সালে কার্যকর) ধারা-২২ঃ সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনে ডিক্রি প্রদান প্রসঙ্গে ইচ্ছাধীন ক্ষমতা। (২টি ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের ডিক্রি না দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন) ধারা-২৩ঃ যে ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন পেতে পারে/যেসকল ব্যক্তির পক্ষে সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন করা যেতে পারে। (এই ধারা অনুযায়ী ৮ ধরনের ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পেতে পারে) ধারা-২৪ঃ যেসকল ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পেতে পারে না/প্রতিকারের পথে ব্যক্তি প্রতিবন্ধকতা। (এই ধারায় ৪ ধরনের ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পেতে পারে না) ধারা-২৭ঃ পক্ষগন ও তাদের নিকট প্রাপ্ত পরবর্তী স্বত্তাধীনে দাবিদার ব্যাক্তি এবং পক্ষসমূহের বিরুদ্ধে প্রতিকার । (৫ টি ক্ষেত্রে চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন করা যেতে পারে) ধারা-৩১ঃ যখন দলিল সংশোধন করা যেতে পারে। (৩টি ক্ষেত্রে আদালত দলিল সংশোধনের আদেশ দিতে পারে- ক)প্রতারণার মাধ্যমে দলিল সসম্পাদিত হলে, খ)ভুলভাবে দলিলটি লিপিবদ্ধ হলে, গ)পক্ষসমূহের সত্যিকার মনোভাব ভ্রান্তভাবে লিপিবদ্ধ করা হলে) দলিল সংশোধনের মোকদ্দমা দায়েরের সময়সীমা ৩ বছর। ধারা-৩২ঃ পক্ষসমূহের ইচ্ছা সম্বন্ধে অনুমান। ধারা-৩৩ঃ সংশোধন সম্বন্দীয় মূলনীতিসমূহ। ধারা-৩৪ঃ সংশোধিত চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎকরণ। ধারা-৩৫ঃ যখন চুক্তি রদ করা যায়/চুক্তি বাতিল করা যায়। (৩টি ক্ষেত্রে চুক্তি বাতিলের মোকাদ্দমা করা যায়) ধারা-৩৯ঃ যখন দলিল বিলুপ্তির আদেশ প্রদান করা যেতে পারে। ( ৪টি ক্ষেত্রে দলিল বাতিলের আদেশ প্রদান করা যায়,দলিল বাতিলের মোকদ্দমা অবগতির তারিখ হতে ৩ বছরের মধ্যে করতে হবে, মূল্যানুপাতিক কোর্ট ফি, ইচ্ছাধীন ক্ষমতা) ধারা-৪০ঃ যে দলিল সমূহ আংশিকভাবে বিলুপ্ত করা যেতে পারে। (যদি দলিলে এক বা একাধিক অধিকার থাকে তবে আদালত উপযুক্ত ক্ষেত্রে আংশিকভাবে/ বাতিল/ আংশিক বহাল রাখতে পারে) ধারা-৪২ঃ মর্যাদা বা অধিকার ঘোষনা সম্পর্কে আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতা/ঘোষনামূলক প্রতিকার। (আইনগত পরিচয়/ সম্মতিতে সত্ত্বের অধিকার চেয়ে কোন ব্যক্তি ৪২ ধারার অধীনে ঘোষনামূলক মামলা দায়ের করতে পারে) ৬ বছরের মধ্যে মামলা দায়ের করতে হবে, ঘোষনামূলক প্রতিকারে কোর্ট ফি নির্ধারিত ৩০০ টাকা। ধারা-৪৩ঃ ঘোষনার ফলাফল - (২ ধরনের ব্যক্তদের উপর অবশ্য পালনীয় হবে- ক) মোকাদ্দমার পক্ষগন খ) স্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো প্রতিনিধি ধারা-৪৪ঃ রিসিভার নিয়োগ সংক্রান্ত বিবেচনা। (মোকাদ্দমার নালিশী বিষয়বস্তু সংরক্ষণ, তত্তাবধান বা পরিচালনার জন্য আদালত কর্তৃক নিয়োগকৃত ব্যক্তিকে বলা হয় রিসিভার) ২ টি ক্ষেত্রে রিসিভার নিয়োগ করে থাকেন - ক)সম্পত্তি সংরক্ষণ বা খ)ডিক্রি জারি। দেওয়ানী কার্যবিধি ৪০ নং আদেশ অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত। আদালতের ইচ্ছাধীন/ স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা। ধারা-৫২ঃ নিরোধক প্রতিকার যেভাবে মঞ্জুর করা হয়। (আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতাবলে অস্থায়ী/ চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারির মাধ্যমে নিরোধক প্রতিকার মঞ্জুর করা হয়) -নিষেধাজ্ঞা প্রধানত ২ প্রকার- আদেশমুলক নিষেধমুলক সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে ৩ ধরনের নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ আছে - ক) অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা খ) স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা গ) বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা ধারা-৫৩ঃ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা এবং চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ধারা-৫৪ঃ চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুরের সময় - (৫টি ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করতে পারে) ধারা-৫৫ঃ বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা । ধারা-৫৬ঃ নিষেধাজ্ঞা যখন প্রত্যাখ্যান করা হয়। (১১টি ক্ষেত্রে মঞ্জুর করতে পারে না) ধারা-৫৭ঃ নেতিবাচক চুক্তি পালন করার জন্য নিষেধাজ্ঞা ।
বিদ্রঃ কোনো ভুল থাকলে দয়া করে সংশোধন করে নিবেন।